বিপিএলকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই: বিসিবি সভাপতি

বিপিএলকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই: বিসিবি সভাপতি

  • প্রকাশিত হয়েছে: সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৬৫ বার এই মুহূর্তে
  • শেয়ার করুন

বিসিবি,বিসিবি সভাপতি,ফারুক আহমেদ,বিপিএল ২০২৫,
বিপিএল ২০২৫ কে সারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চান: বিসিবি সফাপতি | ছবি: সংগৃহীত
                       

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১১তম আসর শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ৩০ ডিসেম্বর। এবারের টুর্নামেন্টকে আরও আকর্ষণীয় এবং রঙিন করে তুলতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল যেন সারা দেশের মানুষের জন্য একটি উদযাপনের মঞ্চ হয়ে ওঠে, সেই লক্ষ্যেই বিসিবির এই পরিকল্পনা।

বিসিবি,বিসিবি সভাপতি,ফারুক আহমেদ,বিপিএল ২০২৫,

বিপিএল ২০২৫ কে সারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চান: বিসিবি সফাপতি | ছবি: সংগৃহীত


বিপিএল ২০২৫-এর জন্য উন্মোচিত হয়েছে বিশেষ মাসকট “ডানা-৩৬”। মাসকটটি তারুণ্যের শক্তি, স্বাধীনতার প্রতীক এবং সীমাহীন সম্ভাবনার প্রতিরূপ। এর নকশায় ফুটে উঠেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটভক্তদের আনন্দ ও প্রাণবন্ততা। ‘ডানা’ শব্দটি পাখার প্রতীক, যা মুক্তি ও স্বপ্নের উড়ানকে প্রকাশ করে। মাসকটের দৃষ্টিতে প্রতিফলিত হয়েছে মাঠের প্রতিটি মুহূর্তের রোমাঞ্চ ও উচ্ছ্বাস।

বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, “আমরা বিপিএলকে সারা দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। এটি শুধু একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট নয়, বরং তারুণ্যের শক্তি এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই।” এবারের বিপিএল আয়োজনকে সফল করতে বিসিবি বেশ কিছু নতুন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

নারী ক্রিকেট উন্নয়নের বিষয়ে বিসিবি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। নারী বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, “নারী ক্রিকেটকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা ইতোমধ্যেই অনূর্ধ্ব-১৯ দল চালু করেছি। নারী বিপিএল একটি চমৎকার উদ্যোগ হতে পারে, তবে এটি বাস্তবায়নের আগে আমাদের প্রস্তুতি ও সক্ষমতা নিশ্চিত করতে হবে।” বিসিবি আশা করছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে নারী বিপিএল আয়োজন সম্ভব হবে।

বিপিএল চলাকালে আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতির বিষয়েও পরিকল্পনা রয়েছে। বিদেশি অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, যা দেশের ক্রিকেটকে আরও আন্তর্জাতিক মাত্রা দেবে। এ ছাড়া, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার বিষয়েও বিসিবি কাজ করছে।

বিসিবি আশা করছে, বিপিএল ২০২৫ শুধু একটি খেলার টুর্নামেন্ট নয়, বরং সারা দেশের মানুষের জন্য তারুণ্যের উদ্দীপনা এবং জাতীয় ঐক্যের এক অনন্য উৎসবে পরিণত হবে। আয়োজকরা বিশ্বাস করেন, এবারের আসরটি দেশের ক্রিকেট এবং সংস্কৃতিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

, , , , ,


Share Your Thoughts

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

আরও পড়ুন এই ক্যাটেগরিতে