সি ও ডি ক্যাটাগরির রিপিট রাউন্ডে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছেন আরও ৪ ক্রিকেটা তোফায়েল আহমেদ (ঢাকা ক্যাপিটালস), কামরুল ইসলাম রাব্বি (রংপুর রাইডার্স), আরাফাত সানি (চট্টগ্রাম রয়্যালস), ইরফান শুক্কুর (ঢাকা ক্যাপিটালস)।

নিলামের রিপিট রাউন্ডে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় রেজাউর রহমান রাজাকে নিয়েছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

নিলামের রিপিট রাউন্ডের ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় নাঈম হাসানকে কিনেছে রংপুর রাইডার্স।

নিলামের দ্বিতীয় ধাপে ঘরের ছেলে ইবাদত হোসেন চৌধুরিতে ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় কিনেছে সিলেট টাইটান্স।

তরুণ ব্যাটার আরিফুল ইসলামকে ২৬ লাখ টাকায় কিনেছে সিলেট টাইটান্স।

মিডল-অর্ডার ব্যাটার শাহাদাত হোসেন দীপুকেও ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় কিনেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

তরুণ পেসার মুশফিক হাসানকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

১৮ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের স্পিনিং অলরাউন্ডার এসএম মেহেরব হাসানকে ৩৯ টাকায় কিনল রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।

এশিয়ান কাপ রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্টে আলো ছড়ানো পেস বোলিং অলরাউন্ডারকে নিয়ে কাড়াকাড়ি হলো সিলেট টাইটান্স ও নোয়াখালী এক্সপ্রেসের। পরে এসে যোগ দিলো রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।

ত্রিমুখী লড়াইয়ের পর শেষ পর্যন্ত ১৮ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের ক্রিকেটারকে পেতে ৪৪ লাখ খরচ হলো রাজশাহীর।

অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার নাসির হোসেনকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় পেয়ে গেছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় বাঁহাতি স্পিনার আবু হাশিমকে নিয়েছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

ঘরের ছেলে রুয়েল মিয়াকে দলে নিয়েছে সিলেট টাইটান্স। ১৮ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের বাঁহাতি পেসারকে ২৩ লাখ টাকায় নিয়েছে সিলেট।

বাঁহাতি স্পিনার হাসান মুরাদকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স

অভিজ্ঞ পেস বোলিং অলরাউন্ডার জিয়াউর রহমানকে ৩০ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস।

ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ সুমন খানকে পেতে ৩২ লাখ টাকা খরচ হলো চট্টগ্রাম রয়্যালসের। তার ভিত্তিমূল্য ছিল ১৮ লাখ টাকা।

অভিজ্ঞ বাঁহাতি স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপুকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় কিনেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।

বাঁহাতি পেস বোলিং অলরাউন্ডার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরিকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় কিনেছে রংপুর রাইডার্স।

গত আসরে দুর্বার রাজশাহীতে খেলা জিসান আলম এবার খেলবেন রাজশাহী ওয়ারিয়র্সে। তাকে ভিত্তিমূল্য ১৮ লাখ টাকায় নিয়েছে রাজশাহী।

বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়া হাবিবুর রহমান সোহানকে নিয়ে কাড়াকাড়ি করল চট্টগ্রাম রয়্যালস ও নোয়াখালী এক্সপ্রেস। শেষ পর্যন্ত ১৮ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের মারকুটে ব্যাটারকে ৫০ লাখ টাকায় কিনেছে নোয়াখালী।

অফ স্পিনার নাহিদুল ইসলামকে নেয়নি কোনো দল।

রহস্য স্পিনার আলিস আল ইসলামকে ২৮ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছে রংপুর রাইডার্স।

অভিজ্ঞ বাঁহাতি ওপেনার সাদমান ইসলামের জন্যও আগ্রহ দেখায়নি কোনো দল।

এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারসে আলো ছড়ানো রিপন মন্ডলকে ২৫ লাখ টাকায় পেয়ে গেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।

অভিজ্ঞ বাঁহাতি ব্যাটার মুমিনুল হককে কেনেনি কোনো দল।

বাঁহাতি ব্যাটার জাকির হাসানকে ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় কিনেছে সিলেট টাইটান্স।

একসময়ের মারকুটে ব্যাটার সাব্বির রহমানকে নিয়ে তেমন কাড়াকাড়ি হয়নি। ২২ লাখ ভিত্তিমূল্যের ব্যাটারকে ২৮ লাখ টাকায় পেয়ে গেছে সাব্বির রহমান।

টপ-অর্ডার ব্যাটার মাহফিজুল ইসলাম রবিনকে ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় পেয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস।

২২ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের আকবর আলিকে ৩৪ লাখ টাকায় কিনেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।

অভিজ্ঞ বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামকে ৩০ লাখ টাকায় কিনেছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় রনি তালুকদারকে কিনেছে সিলেট টাইটান্স।

বাঁহাতি স্পিনার রকিবুল হাসানের জন্য বেশ লম্বা সময় বিডিং করল রংপুর রাইডার্স। শেষ পর্যন্ত ২২ লাখ ভিত্তিমূল্যের বোলারকে ৪২ লাখ টাকায় কিনল রংপুর।

গতিতারকা নাহিদ রানাকে নিয়ে কাড়াকাড়ি করল রংপুর রাইডার্স ও রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। শেষ পর্যন্ত ২২ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের পেসারকে ৫৬ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছে রংপুর।

অভিজ্ঞ ব্যাটার মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে প্রচুর কাড়াকাড়ি করল নোয়াখালী এক্সপ্রেস ও ঢাকা ক্যাপিটালস। শেষ পর্যন্ত ২২ লাখ টাকার ভিত্তিমূল্যের মিঠুনকে ৫২ লাখ টাকায় পেয়েছে ঢাকা।

বেশ কাড়াকাড়ি হলো মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে। শেষ পর্যন্ত ২২ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের তরুণ ব্যাটারকে ৩৭ লাখ টাকায় কিনেছে চট্টগ্রাম রয়্যালস।

ইবাদত হোসেন চৌধুরির ওপর আগ্রহ দেখায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।

বাঁহাতি পেস বোলিং অলরাউন্ডার আবু হায়দয়ার রনিকে ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় পেয়ে গেল চট্টগ্রাম রয়্যালস।

সি ক্যাটাগরির প্রথম ক্রিকেটার আফিফ হোসেন ধ্রুবকে ভিত্তিমূল্য ২২ লাখ টাকায় কিনে নিলো সিলেট টাইটান্স।

‘বি’ ক্যাটাগরির শেষ দুই ক্রিকেটার মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও জাকের আলি অনিককে ভিত্তিমূল্য ৩৫ লাখ ডলারেই পেয়ে গেল নোয়াখালী এক্সপ্রেস। অন্য দলগুলো আগেই নিজেদের কোটা পূরণ করে ফেলায় কোনো বিডিং হয়নি এই দুই ক্রিকেটারদের।

ইয়াসির আলি চৌধুরি রাব্বিকে দলে নিয়েছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। ৩৫ লাখ টাকা ভিত্তিমূল্যের মিডল-অর্ডার ব্যাটারকে ৪৭ লাখ টাকায় কিনতে হয়েছে তাদের।

নিজেদের ঘরের ছেলে সৈয়দ খালেদ আহমেদকে নিয়েছে সিলেট টাইটান্স। ৩৫ লাখ ভিত্তিমূল্যের পেসারকে পেতে তাদের খরচ হয়েছে ৪৭ লাখ টাকা।

নোয়াখালী এক্সপ্রেসের সঙ্গে দর কষাকষি করে পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনকে নিজেদের দলে টেনে নিয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

নোয়াখালী এক্সপ্রেস ও সিলেট টাইটান্সের সঙ্গে লড়াইয়ের পর ৩৫ লাখ ভিত্তিমূল্যের তানজিম হাসান সাকিবকে ৬৫ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স।

পারভেজ হোসেন ইমনকে ভিত্তিমূল্য ৩৫ লাখ টাকায় কিনেছে সিলেট টাইটান্স।

বি ক্যাটাগরি থেকে শামীম হোসেন পাটোয়ারীকে দলে নিয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস। তার জন্য খরচ হয়েছে ৫৬ লাখ টাকা।

লিটন কুমার দাসের পর তাওহিদ হৃদয়কে দলে নিলো রংপুর রাইডার্স। দর হাঁকাহাঁকি করে ৩৫ লাখ ভিত্তিমূল্যের হৃদয়কে ৯২ লাখ টাকায় নিয়েছে রংপুর।

নোয়াখালী এক্সপ্রেসের সঙ্গে লড়াইয়ের পর ৩৫ লাখ ভিত্তিমূল্যের শরিফুল ইসলামকে ৪৪ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালস।